Tasnia Nowshad Prapti
Cu D 2616 th(science)
Ru cu batch
Cu D 2616 th(science)
Ru cu batch
❤2
Forwarded from Exam Mate
Exam Mate হোক তোমার সাফল্যের সঙ্গী!
Please open Telegram to view this post
VIEW IN TELEGRAM
🥰3
Forwarded from GK Phobia(Exam Mate) (D I H A N ☘️)
কেমন ছিলো শায়লা আফরিনের এডমিশন জার্নি? জেনে নেই শায়লা আফরিননের কাছ থেকেই...
আমার অ্যাডমিশন জার্নি শুধু ছিল DU কেন্দ্রিক। আমি Inter এ আর্টস নিয়েছিলাম, শুধু DU এর B ইউনিটকে টার্গেট করে। আলহামদুলিল্লাহ, একাডেমিক থেকেই আমি সেই অনুযায়ী আগানো শুরু করেছিলাম। HSC লেভেলে যদিও অ্যাডমিশনের তেমন একটা প্রস্তুতি নেইনি, কিন্তু একাডেমিক পড়ালেখা খুব ভালোভাবে পড়ার চেষ্টা করতাম। এরপর HSC পরীক্ষার পর আমার অ্যাডমিশন প্রস্তুতি পুরোপুরি শুরু হয়। আমি দিনে গড়ে ১০ ঘণ্টার মতো লেখাপড়া করতাম এবং একটি স্টপওয়াচ ব্যবহার করে পড়তাম, যাতে টার্গেট সেট করার পর সেটা পূর্ণ করতে সুবিধা হতো। আর যেকোনো বিষয়ে সফলতা লাভ করতে হলে আল্লাহর কাছে মন থেকে চাইতে হয়, কারণ আল্লাহই একমাত্র সব সমস্যার সমাধান করে দিতে পারেন। তাই আল্লাহর সাথে কানেকশন বাড়াতে হবে এবং তার কাছ থেকেই সাহায্য প্রার্থনা করতে হবে। আল্লাহর অসীম রহমতে আমি প্রথমে BUP-তে পরীক্ষায় ২৭ তম হয়েছিলাম, আর তখনই আমার মনে হয়েছিল, যেন আমার পায়ের নিচে মাটি পেয়েছি। আমি ইংরেজি এবং বাংলা টেক্সটবুক খুব ভালো করে পড়ার চেষ্টা করেছি এবং প্রচুর প্র্যাকটিস করতাম, আর এই প্র্যাকটিসে আমাকে ইংরেজি ফোবিয়া, বাংলা ফোবিয়া এবং জি কে ফোবিয়া অনেক সাহায্য করেছে। তাই আমি এখানকার একটি পেইড ব্যাচেও ভর্তি হয়েছিলাম, যেন আরও বেশি প্র্যাকটিস করতে পারি। পাশাপাশি আমি অফলাইন ও অনলাইন কোচিংয়ে ভর্তি ছিলাম। এরপর JU তে আমি ১৫ তম হয়েছিলাম এবং অবশেষে DU তে ৪২৭ তম স্থান অর্জন করেছি। আলহামদুলিল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ। অ্যাডমিশন পিরিয়ডে ভালো করার একটি টেকনিক হল বেশি বেশি পরীক্ষা দেয়া, আর তাই আমি প্রচুর পরীক্ষা দিয়েছিলাম এবং আমি অঙ্গীকার ব্যাচে ভর্তি হয়ে অনেক পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেয়েছিলাম, যা আমার জন্য অনেক উপকারী ছিল। আর বাংলা, ইংরেজি বিশেষ করে জি কে ফোবিয়া থেকে আমি যে পরিমাণ উপকার পেয়েছি, তা বলার বাইরে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাদের ভাইয়া। আপনাদের জন্য মন থেকে অনেক দোয়া রইল।আর আমি আপনাদের কাছে দোয়াপ্রার্থী।☺️
❤10🔥2
Forwarded from GK Phobia(Exam Mate) (D I H A N ☘️)
পরীক্ষা দেওয়া কতটা গুরুত্বপূর্ণ, যারা চান্স পেয়েছে তাদের যে কাউকে জিজ্ঞেস করলে বুঝবে। গত ক’দিনে আমার কাছে যতজন মেসেজ দিয়েছে, তাদের সবার সমস্যার ধরণ একই—
“ভাইয়া, ভালো পরীক্ষা দিই, অনেক পড়েছি, কিন্তু কেন জানি না পরীক্ষায় ভুল হচ্ছে, চান্স হচ্ছে না।”
আমি তাদের সবাইকে একটাই সমাধান দিয়েছি— পরীক্ষা দাও, পরীক্ষা দাও, পরীক্ষা দাও!
আমার মতে, এডমিশনের শেষ সময়ে এসে একজন পরীক্ষার্থীর দৈনিক কমপক্ষে ৪-৫টি পরীক্ষা দেওয়া উচিত। অথচ তোমরা পরীক্ষা দিতে ভয় পাও। এ কারণেই মূল পরীক্ষায় গিয়ে সমস্যায় পড়ো।
বাসায় তোমার পরীক্ষায় যতই ভুল হোক, যদি ভুলের ভয়ে প্র্যাকটিস না করো, তাহলে তোমার সেই দুর্বলতাগুলো কখনো পূরণ হবে না।
পরিশেষে, সবার প্রতি অনুরোধ— পরীক্ষা দিতে কেউ কার্পণ্য করো না।
“ভাইয়া, ভালো পরীক্ষা দিই, অনেক পড়েছি, কিন্তু কেন জানি না পরীক্ষায় ভুল হচ্ছে, চান্স হচ্ছে না।”
আমি তাদের সবাইকে একটাই সমাধান দিয়েছি— পরীক্ষা দাও, পরীক্ষা দাও, পরীক্ষা দাও!
আমার মতে, এডমিশনের শেষ সময়ে এসে একজন পরীক্ষার্থীর দৈনিক কমপক্ষে ৪-৫টি পরীক্ষা দেওয়া উচিত। অথচ তোমরা পরীক্ষা দিতে ভয় পাও। এ কারণেই মূল পরীক্ষায় গিয়ে সমস্যায় পড়ো।
বাসায় তোমার পরীক্ষায় যতই ভুল হোক, যদি ভুলের ভয়ে প্র্যাকটিস না করো, তাহলে তোমার সেই দুর্বলতাগুলো কখনো পূরণ হবে না।
পরিশেষে, সবার প্রতি অনুরোধ— পরীক্ষা দিতে কেউ কার্পণ্য করো না।
❤38