GK Phobia(Exam Mate)
ASEAN এর পূর্ণরূপ কি?
- ASEAN এর পূর্ণরূপ হলো Association of Southeast Asian Nations.
- ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় ১৯৬৭ সালে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ান আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (ASEAN) প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
- ASEAN এর সদর দপ্তর ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় অবস্থিত।
- দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার ১০টি দেশ ASEAN এর সদস্য, যথা- ব্রুনেই, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, লাওস, মালয়েশিয়া, মায়ানমার, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড এবং ভিয়েতনাম।
- ASEAN প্রতিবছর দুইবার শীর্ষ সম্মেলন করে।
- ASEAN এর প্রথম সম্মেলন ১৯৭৬ সালে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
- ASEAN এর সর্বশেষ, ৪২তম সম্মেলন ২০২৩ সালের মে মাসে ইন্দোনেশিয়ার তিমুরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
- প্রতিবছর ৮ আগস্ট ASEAN দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
- ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় ১৯৬৭ সালে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ান আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (ASEAN) প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
- ASEAN এর সদর দপ্তর ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় অবস্থিত।
- দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার ১০টি দেশ ASEAN এর সদস্য, যথা- ব্রুনেই, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, লাওস, মালয়েশিয়া, মায়ানমার, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড এবং ভিয়েতনাম।
- ASEAN প্রতিবছর দুইবার শীর্ষ সম্মেলন করে।
- ASEAN এর প্রথম সম্মেলন ১৯৭৬ সালে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
- ASEAN এর সর্বশেষ, ৪২তম সম্মেলন ২০২৩ সালের মে মাসে ইন্দোনেশিয়ার তিমুরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
- প্রতিবছর ৮ আগস্ট ASEAN দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
❤21
‘এ গোল্ডেন এজ' উপন্যাসটি রচয়িতা কে?
Anonymous Quiz
23%
হিলারি ক্লিনটন
50%
মার্গারেট থ্যাচার
24%
তাহমিনা আনাম
2%
নরেন্দ্র মোদী
🤔6❤2
ফেসবুকের উদ্ভাবক কে?
Anonymous Quiz
96%
মার্ক জুকার বার্গ
2%
শ্যামুয়েল পল
1%
সলিমুল্লাহ পার্ক
1%
মার্ক পলক বার্গ
🆒13🎉1
✔ মার্ক জাকারবার্গ ,এডুয়ার্ডো স্যাভেরিন ,এন্ডু ম্যাক্কালাম, ডাস্টিন মস্কোভিটস, ত্রিস্টোকার ফিউজেস এরা হলেন ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা।
✔ ফেসবুকের সদরদপ্তর মেনলো পার্ক ,ক্যালিফোর্নিয়া ,মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
✔ বর্তমানের ফেসবুকের সিইও হলেন মার্ক জাকারবার্গ ।
✔উল্লেখ্য যে, বর্তমানে ফেসবুক বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া।
✔ ২০০৪ সালের ফ্রেব্রুয়ারি মাসে ফেসবুক প্রতিষ্ঠিত হয়।
✔ ফেসবুকের সদরদপ্তর মেনলো পার্ক ,ক্যালিফোর্নিয়া ,মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
✔ বর্তমানের ফেসবুকের সিইও হলেন মার্ক জাকারবার্গ ।
✔উল্লেখ্য যে, বর্তমানে ফেসবুক বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া।
✔ ২০০৪ সালের ফ্রেব্রুয়ারি মাসে ফেসবুক প্রতিষ্ঠিত হয়।
❤19
তোমাদের মৌলিক জিকের অনুরোধ আমি দেখেছি। বাট আমি বিজ্ঞানের ছিলাম। তাই মৌলিক জিকের বিষয়ে ধারনা নেই।তবে তোমরা চাইলে আমাদের গুচ্ছ ব্যাচে ভর্তি হতে পারো। ১৮০ টাকায় বেস্ট একটা ব্যাচ এটা নিঃসন্দেহে বলা যায়। এই ব্যাচটা পরিচালনা করছে এক্সপার্টরা যারা গত ২/৩ বছর ধরে গুচ্ছ খ (মানবিক) নিয়ে কাজ করছেন।
আর আমরা এখানে তো সাধারণ জ্ঞানের পোলগুলো দিচ্ছিই।
আর আমরা এখানে তো সাধারণ জ্ঞানের পোলগুলো দিচ্ছিই।
❤18
আমাদের ব্যাচগুলো কার জন্য?
আমাদের মানবিক বিভাগের জন্য তিনটি ব্যাচ ছিল:
১. অঙ্গীকার ২৪
২. রাবি-চবি ব্যাচ
৩. গুচ্ছ + হাবিপ্রবি + কুবি এক্সাম ব্যাচ
এই তিনটি ব্যাচে আমরা প্রায় ৬০০-৭০০ জন শিক্ষার্থীকে মেন্টরিং করার সুযোগ পেয়েছি—আলহামদুলিল্লাহ।
এরইমধ্যে ২টি ব্যাচ সম্পন্ন হয়েছে: অঙ্গীকার ২৪ এবং রাবি-চবি ব্যাচ। এই ব্যাচগুলো কতটা সফল হয়েছে, সেটা যারা আমাদের সাথে গত ২-৩ মাস ধরে আছো, তোমরা ভালো করেই জানো। এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০% শিক্ষার্থী চান্স পেয়ে গেছে—আলহামদুলিল্লাহ।
এখনো রাবি, কুবি, গুচ্ছ, এবং হাবিপ্রবির ফল প্রকাশ হয়নি। ফলাফল প্রকাশ পেলে এই সংখ্যা আরও বাড়বে, ইন শা আল্লাহ।
আমাদের যে এত শিক্ষার্থী চান্স পেয়েছে, তাদের জিজ্ঞেস করলে বুঝতে পারবে, তারা কিন্তু পরীক্ষায় আমাদের ব্যাচের প্রশ্ন থেকে হুবহু কমন পায়নি।
আমরা ব্যাচে এটা কখনোই বলি না যে, “আমাদের প্রশ্ন হুবহু কমন আসবে।”
এই কথা শুধু আমরা না, কোনো কোচিং-ই বলতে পারবে না।
তাহলে আমরা কিভাবে শিক্ষার্থীদের পড়াই?
১) টপিকভিত্তিক প্রস্তুতি:
আমরা চেষ্টা করি, শিক্ষার্থী যেন একটি টপিক ভালোভাবে শেষ করে তারপর পরীক্ষায় অংশ নেয়।
একটি টপিক থেকে হয়তো ৩০০টি বহুনির্বাচনী প্রশ্ন হতে পারে। প্রতিদিন এত প্রশ্ন দেওয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব না।
তবে যখন একজন শিক্ষার্থী একটি টপিক ক্লিয়ার করে পরীক্ষায় অংশ নেয়, সে ওই টপিকের সব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন দেখে নেয়।
এতে তার দুর্বলতা যাচাই করা যায় এবং সে আরও প্রস্তুত হয়।
২) টাস্ক:
আমরা প্রতিদিন শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দিষ্ট টাস্ক দিই।
কখনো কোনো টপিক লিখে দেখাতে বলি, কখনো পড়তে বলি।
এর ফলে কঠিন বিষয়গুলো সহজে আয়ত্ত করা যায় এবং শিক্ষার্থীদের বেশি সময় পড়ার টেবিলে রাখা সম্ভব হয়।
৩) মেন্টরের সরাসরি সহায়তা:
আমাদের এক্সাম ব্যাচগুলোর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো—শিক্ষার্থী চাইলে সরাসরি মেন্টরের সাথে যোগাযোগ করতে পারে।
বড় বড় কোচিংয়ে যা প্রায় অসম্ভব।
তুমি যদি কোনো টপিক বুঝতে না পারো, মেন্টররা সরাসরি তোমাকে বুঝিয়ে দেয়।
৪) লাইভ কুইজ:
যারা আমাদের ব্যাচে ছিলে, তারা জানো লাইভ কুইজ কতটা মজার একটি সেগমেন্ট ছিল।
প্রতিদিনই এই কুইজে একটা আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি হতো।
৫) পারফরম্যান্স ট্র্যাকিং:
তোমার রেজাল্ট উন্নতি করছে নাকি অবনতি, সেটা আমরা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করি।
তাই এখানে ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ নেই।
দিনশেষে, আমরা চাই আমাদের সাথে সেই শিক্ষার্থীরাই থাকুক যারা চান্স পেতে মরিয়া।
যারা আমাদের নির্দেশনা মেনে চলতে রাজি।
গত ব্যাচগুলোর অভিজ্ঞতা বলছে—যারা পরিশ্রম করেছে, নিয়ম মেনেছে, তারাই চান্স পেয়েছে।
সুতরাং, যদি তুমি পরিশ্রম করতে না চাও, তাহলে আমাদের ব্যাচে না আসাই ভালো।
আমাদের মানবিক বিভাগের জন্য তিনটি ব্যাচ ছিল:
১. অঙ্গীকার ২৪
২. রাবি-চবি ব্যাচ
৩. গুচ্ছ + হাবিপ্রবি + কুবি এক্সাম ব্যাচ
এই তিনটি ব্যাচে আমরা প্রায় ৬০০-৭০০ জন শিক্ষার্থীকে মেন্টরিং করার সুযোগ পেয়েছি—আলহামদুলিল্লাহ।
এরইমধ্যে ২টি ব্যাচ সম্পন্ন হয়েছে: অঙ্গীকার ২৪ এবং রাবি-চবি ব্যাচ। এই ব্যাচগুলো কতটা সফল হয়েছে, সেটা যারা আমাদের সাথে গত ২-৩ মাস ধরে আছো, তোমরা ভালো করেই জানো। এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০% শিক্ষার্থী চান্স পেয়ে গেছে—আলহামদুলিল্লাহ।
এখনো রাবি, কুবি, গুচ্ছ, এবং হাবিপ্রবির ফল প্রকাশ হয়নি। ফলাফল প্রকাশ পেলে এই সংখ্যা আরও বাড়বে, ইন শা আল্লাহ।
আমাদের যে এত শিক্ষার্থী চান্স পেয়েছে, তাদের জিজ্ঞেস করলে বুঝতে পারবে, তারা কিন্তু পরীক্ষায় আমাদের ব্যাচের প্রশ্ন থেকে হুবহু কমন পায়নি।
আমরা ব্যাচে এটা কখনোই বলি না যে, “আমাদের প্রশ্ন হুবহু কমন আসবে।”
এই কথা শুধু আমরা না, কোনো কোচিং-ই বলতে পারবে না।
তাহলে আমরা কিভাবে শিক্ষার্থীদের পড়াই?
১) টপিকভিত্তিক প্রস্তুতি:
আমরা চেষ্টা করি, শিক্ষার্থী যেন একটি টপিক ভালোভাবে শেষ করে তারপর পরীক্ষায় অংশ নেয়।
একটি টপিক থেকে হয়তো ৩০০টি বহুনির্বাচনী প্রশ্ন হতে পারে। প্রতিদিন এত প্রশ্ন দেওয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব না।
তবে যখন একজন শিক্ষার্থী একটি টপিক ক্লিয়ার করে পরীক্ষায় অংশ নেয়, সে ওই টপিকের সব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন দেখে নেয়।
এতে তার দুর্বলতা যাচাই করা যায় এবং সে আরও প্রস্তুত হয়।
২) টাস্ক:
আমরা প্রতিদিন শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দিষ্ট টাস্ক দিই।
কখনো কোনো টপিক লিখে দেখাতে বলি, কখনো পড়তে বলি।
এর ফলে কঠিন বিষয়গুলো সহজে আয়ত্ত করা যায় এবং শিক্ষার্থীদের বেশি সময় পড়ার টেবিলে রাখা সম্ভব হয়।
৩) মেন্টরের সরাসরি সহায়তা:
আমাদের এক্সাম ব্যাচগুলোর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো—শিক্ষার্থী চাইলে সরাসরি মেন্টরের সাথে যোগাযোগ করতে পারে।
বড় বড় কোচিংয়ে যা প্রায় অসম্ভব।
তুমি যদি কোনো টপিক বুঝতে না পারো, মেন্টররা সরাসরি তোমাকে বুঝিয়ে দেয়।
৪) লাইভ কুইজ:
যারা আমাদের ব্যাচে ছিলে, তারা জানো লাইভ কুইজ কতটা মজার একটি সেগমেন্ট ছিল।
প্রতিদিনই এই কুইজে একটা আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি হতো।
৫) পারফরম্যান্স ট্র্যাকিং:
তোমার রেজাল্ট উন্নতি করছে নাকি অবনতি, সেটা আমরা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করি।
তাই এখানে ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ নেই।
দিনশেষে, আমরা চাই আমাদের সাথে সেই শিক্ষার্থীরাই থাকুক যারা চান্স পেতে মরিয়া।
যারা আমাদের নির্দেশনা মেনে চলতে রাজি।
গত ব্যাচগুলোর অভিজ্ঞতা বলছে—যারা পরিশ্রম করেছে, নিয়ম মেনেছে, তারাই চান্স পেয়েছে।
সুতরাং, যদি তুমি পরিশ্রম করতে না চাও, তাহলে আমাদের ব্যাচে না আসাই ভালো।
🔥16❤8🤔1
Forwarded from GST +হাবিপ্রবি+কুবি
আগামীকাল কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা।
আঁকা স্বপ্নগুলো বাস্তবের দরজায় কড়া নাড়ছে।
চোখে জেদ, মনে সাহস—তুমি প্রস্তুত!
তোমার পরিশ্রম বৃথা যাবে না।
জয় হোক তোমার স্বপ্নের,
আলো ছড়াক তোমার যাত্রাপথে।
শুভকামনা তোমাদের জন্য।
আঁকা স্বপ্নগুলো বাস্তবের দরজায় কড়া নাড়ছে।
চোখে জেদ, মনে সাহস—তুমি প্রস্তুত!
তোমার পরিশ্রম বৃথা যাবে না।
জয় হোক তোমার স্বপ্নের,
আলো ছড়াক তোমার যাত্রাপথে।
শুভকামনা তোমাদের জন্য।
❤44👌3😢2🆒1
Forwarded from RU Special Exam Batch
আজ সন্ধ্যায় প্রকাশিত হতে পারে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের A ইউনিটের ফলাফল
😱19😢9🆒4⚡1